##শিরোনাম • #লিড 3 • জাতীয় • ফটো গ্যালারি
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে শনিবার (১৭ অক্টোবর) দেশব্যাপী সমাবেশ করছে পুলিশ। ৬ হাজার ৯১২টি বিট পুলিশিং এলাকায় এ সমাবেশ হয়। বাংলানিউজ ও ৭১ টিভি
সমাবেশে সংশ্লিষ্ট বিট এলাকার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, মসজিদের ইমামসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী পোস্টার, লিফলেট, প্ল্যাকার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে জনসাধারণকে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান ।
এর আগে শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) পুলিশ সদর দফতর থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশের সব বিটে একযোগে শনিবার সকাল ১০টায় ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন বিরোধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে মহানগরীর ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় প্রাঙ্গণে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। কেএমপি কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার এসএম রশিদুল হক বলেছেন, আমাদের সচেতনতা জরুরি। আমরা প্রথম শিখি পরিবার থেকে।পরিবার থেকে সন্তানকে সুশিক্ষা, সুশাসন দিতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। আপনি যতই আইনের কথা বলেন, পরিবারের ভূমিকাই কিন্তু মুখ্য। তিনি বলেন, ধর্ষণ একটি সামাজিক ব্যাধি। এটি একটি ক্রিমিনাল অফেন্স। একজন বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষের কাজ এটি। নিকৃষ্ট শ্রেণির মানুষের কাজ। শনিবার (১৭ অক্টোবর) মিরসরাই থানাধীন নিজামপুর কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত নারী ধর্ষণ ও নির্যাতনবিরোধী বিট পুলিশিং সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
সমাবেশে সংশ্লিষ্ট বিট এলাকার নারীদের পাশাপাশি জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, মসজিদের ইমামসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষও উপস্থিত ছিলেন। অনুরূপভাবে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে নিয়ন্ত্রণাধীন ৮টি থানায় ৫২টি বিটে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।