১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বিকাল ৪:১৪
শিরোনাম:

টিকা আবিস্কার হলে আগে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করবে আবিস্কারক দেশ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

বিশ্বজুড়ো প্রায় ১০০টি প্রতিষ্ঠান করোনাভাইরাসের টিকা আবিস্কারের জন্য গবেষণা করে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ক্ষদ্র বায়োটেক ফার্ম, বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্র এবং বৃহৎ ওষুধ কোম্পানিও। সিএনএন

কিছু গ্রুপ দ্বিতীয় ধাপে উন্নিত হয়ে হিউম্যান ট্রায়ালও শুরু করে দিয়েছে। যদি কেউ এদের মধ্যে সফল হর এবং নিজ দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে অনুমোদন পেয়ে যান, পরের চ্যালেঞ্জ হবে বিপুল মাত্রার টিকা উৎপাদন।

ইন্টারন্যাশনাল ফুড অ্যান্ড ফার্মিসিউটিক্যালস ম্যানুফেকচারারের মহাপরিচালক থমাস চেনি বলেন, ‘পৃথিবীর বৃহত্তম ১০টি টিকা উৎপাদকও যদি একত্রিত হয়ে যাও, তাও যে পরিমাণ টিকা উৎপাদন করবে, সেটি চাহিদার ১ শতাংশও পূরণ করবে না। দিনশেষে দেখা গেলো আপনি টিকা পেলেন, কিন্তু তা উৎপাদনের সক্ষমতা নেই।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টিকা বিষযক প্রধান ক্যাথরিন ও ব্রায়ান বলেন, ‘হয়তোবা পরিস্থিতি ভালো হবে না। যারা এই টিকার নিয়ন্ত্রণে থাকবে তারা আগে নিজেদের প্রয়োজন মেটাবে। এখানে জাতীয় স্বার্থের বিষয় আসবেই।’

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্সটিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশনাস ডিজিজেজ এর পরিচালকডা. অ্যান্টোনিয় ফাউচি বলেন, ‘সবাই টিকা চায়। এই প্রতিযোগীতায় যারা জিতবে তারাই সবচেয়ে লাভবান হবে।’