শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, রোহিঙ্গাদের সেখানেই পুনর্বাসন করা হবে।
ভাসানচরো রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন করলে তারা সেখানে কাজ কর্ম করে চলতে পারবে।
অনেকেই ভাসানচরে যাতায়াতের সমস্যার কথা বলছেন, কেন তারা বোট সার্ভিস চালুর জন্য এগিয়ে আসছেন না।
সমুদ্রে রোহিঙ্গা নিয়ে সমস্যা হলেই বিশ্ব সম্প্রদায় বলে তাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দিতে। ভাবটা এমন একবার যেহেতু আশ্রয় দিয়েছি প্রতিবারই তো দেই।
উপসাগরীয় দেশগুলো ছাড়া বড় বড় যারা মাতব্বর যারা উপদেশ দেন তারাও তাদের নিতে পারে। তাদের জায়গার কোনো অভাব নেই।
বাংলাদেশে ইইউ প্রতিনিধিদের আমি বলেছি, আমাদের দেশের মানুষের বার্ষিক আয় হলো ২ হাজার ডলার। আর আপনাদের হলো ৫৬ হাজার ডলার।
বাংলাদেশে ১২শ লোক প্রতি বর্গমাইলে থাকে আর আপনাদের প্রতি বর্গমাইলে থাকে মাত্র ১৫ জন।
আপনাদের যদি এত দরদ থাকে তাদের বেটার লাইফ দেবেন। আপনারা নিয়ে যান না কেন। এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
রোহিঙ্গারা ভাসানচরে গেলে কাজের সুযোগ পাবেন। রাখাইনে যেমন মাছ ধরতেন, কৃষিকাজ করতেন, তেমন সুবিধা সেখানেও পাবেন।
তারা অর্থনৈতিক কাজে যুক্ত হতে পারবেন। এতে তাদের ভালো হবে।