২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ভোর ৫:০১
শিরোনাম:

নদী শাসন করেই ভেড়িবাঁধের কার্যক্রমের প্রস্তাবনা প্রক্রিয়াধীন-বিগ্রেঃ মোহাম্মদ আল মাসুম

নইন আবু নাঈম সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধায়নে বাগেরহাটের শরণখোলায় ৩৫/১ পোল্ডারে রিং-বাঁধ নির্মানের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর একটি টিম বগি ও গাবতলার ২ কিলোমিটার ভেড়িবাঁধ ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে বরিশাল শেখ হাসিনা সেনানিবাসের ২৮ বিগ্রেডের ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আল মাসুমের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি টিম ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্থ উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের গাবতলা, বগীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য গত ১৯মে আকস্মিক ভাঙ্গনে সহাস্রাধিক পরিবার পানি বন্ধি হয়ে পড়ে এবং ২০মে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের গাবতলা, বগী, চালিতাবুনিয়া ও খুড়িয়াখালী এলাকায় ৩৫/১ পোল্ডারের ভেড়িবাঁধের ৮টি পয়েন্ট বিধ্বস্ত হয়ে পাঁচটি গ্রাম প্লাাবিত হওয়ায় প্রায় দুই হাজার পরিবার পানি বন্দী হয়ে পড়ে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নাহিদুজ্জামান, শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউ.এন.ও) সরদার মোস্তফা শাহীন, শরণখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসকে আব্দুল্লাহ আল সাঈদ। বরিশাল সেনানিবাসের ২৮ ব্রিগেডের বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আল মাসুম বলেন, নদী শাসন করেই ভেড়িবাঁধের কার্যক্রম এবং এব্যাপারে প্রস্তাবনা প্রক্রিয়াধীন আছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহীন জানান, বরিশাল সেনানিবাসের ২৮ ব্রিগেডের বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আল মাসুমের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল সাউথখালী ইউনিয়নের গাবতলা, বগী, চালিতাবুনিয়া ও খুড়িয়াখালী এলাকা পরিদর্শণ করেছেন এবং সেনাবাহিনীর তদারকিতে আগামী ১ সপ্তাহের মধ্যে ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় রিং-বাঁধ নির্মানের কাজ শুরু হবে।