নগর কর্তৃপক্ষ বলছেন, আয়তনে বড় করে, স্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা রেখে হাটগুলো পরিচালনার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হবে। যদিও বাজারের সংখ্যা কমানো কিংবা জায়গা পরিবর্তনের বিষয়টি আমলে নেয়নি কোন কর্তৃপক্ষই।
এবার খেলার মাঠ ছাড় পেলেও রাস্তা ও লোকালয় রয়েছে প্রস্তাবিত হাটগুলোতে। ঢাকা উত্তরে গত বছর ৯টি থাকলেও এবার আরেকটি অস্থায়ী হাট বাড়ছে, গাবতলীর স্থায়ী হাটটিসহ এবার ১০টি জায়গায় ইজারার প্রস্তুতি চলছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশরনে গত বছরের মত এবারও ১৪টি পশুর হাট ইজারা দেয়া হবে।
ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বলেন, প্রত্যেক বাজারেই পৃথক টিম থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই গরুর হাট হবে।
এছাড়া, কুরবানির সময় মফস্বল থেকে ঢাকায় মানুষের ব্যাপক সমাগম থাকায় এবার তাদের খাদ্য, অবস্থান, প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসহ পরিস্থিতি বিবেচনায় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হবে বলে আশ্বাস দুই সিটি করপোরেশনের।
তবে, বাণিজ্যের তুলনায় জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থ বিবেচনার তাগিদ নগরবাসী ও পরিবেশবিদদের। অন্যবারের মত শহরের মধ্যে না রেখে লোকালয় থেকে দূরে হাট বসানো না হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে বলে অভিমত তাদের। বিগত সময়ের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে নগরবাসী ও পরিবেশবিদরা বলছেন, কয়েকবছর যাবৎ শহরের বাইরে পশুর হাট বসানোর দাবি উপেক্ষিত থাকলেও, এবার করোনা সংক্রমণের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।
ডা সাব্বির আহমেদ খান বলেন, এই জায়গাগুলোতে যদি স্পেস মেইনটেইন করে যদি পশুগুলোকে রাখা যায় তাহলে ভালো হবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব