২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:৩৫
শিরোনাম:

এপ্রিল মে ও জুনের বাড়িভাড়া ও দোকানভাড়া মওকুফের দাবি ভাড়াটিয়া পরিষদের

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কালো পতাকা হাতে এক মানববন্ধনে ভাড়াটিয়া পরিষদের সভাপতি মো. বাহরানে সুলতান বাহার আরও বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রভাবে দীর্ঘদিন যাবত লকডাউন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়াকড়ি ও জনমনে আতঙ্কের কারণে ঢাকা মহানগরীসহ সারাদেশের নিম্ন আয়ের মানুষের জীবন ও জীবিকা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে।

তিনি বলেন, সরকারি কর্মজীবী, কিছু সংখ্যক বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাকি সব পেশাজীবীরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেখানে পরিবারের জন্য প্রতিদিনের খাবারের ব্যবস্থা করাই একটি চ্যালেঞ্জ, সেখানে মরার ওপর খাড়ার ঘা হয়ে দেখা দিয়েছে বাড়িভাড়া, গ্যাস বিল, কারেন্ট বিল ও বিভিন্ন সার্ভিসের বিল।

তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারির পর থেকে ভাড়াটিয়া পরিষদ বাড়িভাড়ার অমানবিক চাপ থেকে অসহায় সাধারণ মানুষকে মুক্তি দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে বারবার দাবি জানানোর পরও সরকার কোনো প্রকার কর্ণপাত করেনি। আমরা আশা করেছিলাম, সরকার বাড়িওয়ালাদের কর মওকুফের মতো কিছু বাড়তি সুবিধা দিয়ে এ দুঃসময়ে ভাড়াটিয়াদের ভাড়া মওকুফের মতো একটি সিদ্ধান্ত দিয়ে সারাদেশের অসহায় ভাড়াটিয়াদের পাশে দাঁড়াবেন।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন ভাড়াটিয়া পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মোস্তফা, খিলগাঁও থানা আহ্বায়ক তুহিন চৌধুরী, শ্যামপুর কদমতলী থানা সভাপতি মাকসুদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার আহমেদ জয়, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামরুল, কলাবাগান থানা কমিটির আহ্বায়ক মো. রাসেল, রূপগঞ্জ থানা আহ্বায়ক আলাউদ্দিন, রামপুরা থানা আহ্বায়ক সুলতানা হায়াত ফৌজিয়া হাসান (লিপি)। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ