এ কথা রোববার এ প্রতিবেদককে বলেন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ তমাল। তিনি বলেন, ডিজিটাল হাটে যেসব সদস্যরা অংশ নিয়েছে, তাদের দায়িত্ব আমাদের সংগঠন নিচ্ছে। কারণ এখানে সব জেনুইন খামার ও গরুই বিক্রির জন্য তোলা হচ্ছে। ফলে তাদের পেমেন্ট এবং ডেলিভারির গ্যারান্টি আমাদের অ্যাসোসিয়েশন নিচ্ছে। আমাদের সাহায্য করছে সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন। ফলে ক্রেতার কোনো ঝুঁকি নেই।
দেশীগরুবিডি ডটকমের প্রধান নির্বাহী টিটো রহমান জানাচ্ছেন, ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ক্রেতারা বিভিন্ন আকারের ও দামের গরুর ছবি দেখে প্রাথমিকভাবে পছন্দ করতে পারবেন। পছন্দ হলে প্রথমে অর্ধেক টাকা পরিশোধ করতে হবে। ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে এই টাকা জমা করা যাবে। তাহলে গরুটি বুকিং হয়ে গেল।
ই-কমার্স প্লাটফর্ম সবজিবাজার ডটকম (ঝড়নলরইধুধধৎ.পড়স) অনলাইনে ‘গরুহাট’নামে একটি কোরবানির বিশাল গরুর হাট নিয়ে হাজির হয়েছে। সবজিবাজার ডটকম এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহীন বলেন, গরুর দাম পরিশোধ থেকে শুরু করে গরু সরবরাহ করা পর্যন্ত সবকিছুর দায়িত্ব অনলাইন শপের থাকবে। খামারীদের কাজ থেকে আমরা গরু সংগ্রহ করলেও, পুরো দায়িত্ব থাকবে শপ মালিকদের। যদি গরুর কান, লেজ কাটা থাকে, রঙ ঠিক না থাকে, তাহলে ক্রেতা গরুটি বদলে নিতে বা রিফান্ড নিতে পারবেন। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান গরু সরবরাহের ক্ষেত্রে আলাদা ডেলিভারি চার্জ ধরে থাকে।