৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:২০
শিরোনাম:

ভিয়েতনামে প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফেরা কর্মীদের কোয়ারেন্টিন শেষে আটক

গত ১৮ আগস্ট দেশে ফেরার পর তারা দিয়াবাড়িতে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে ছিলেন। সে সময় দেশে ফেরা ১০৬ জনের মধ্যে ৮১ জনকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে প্রেরন করেছে আদালত।

তাদের সঙ্গে কাতার ফেরত দুইজন প্রবাসী কর্মীও রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধেও বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগ এনেছে পুলিশ।

চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাশ চন্দ্র অধিকারী এ আদেশ দেন।

অথচ দেশে ফিরেই দায়ী রিক্রুটিং এজেন্সি, দালালদের বিচারের দাবি করে আসছিলেন ভিয়েতনাম গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়ে ফেরা ১০৬ জন প্রবাসী কর্মী।

এখন ভিয়েতনামে যারা আছেন তারাও মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ভিয়েতনামে মানব ও অর্থপাচারে জড়িত ২১ প্রতিষ্ঠান।

প্রতি মাসে ৫০০ ডলারের বেশি আয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। জন প্রতি ভিয়েতনাম যেতে তাদের খরচ হয়েছিল পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা।

তুরাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আসমাউল হুসনা গণমাধ্যমকে বলেন, কোয়ারেন্টিনে থাকা ওই ব্যক্তিরা ভিয়েতনামে কারাগারে ছিলেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে দেশে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের ব্যাপারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ এসেছিল ভিয়েতনাম থেকে।

এর আগে কুয়েত ফেরত ২৩৩ জনকেও দেশে ফেরার পর ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ