১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সন্ধ্যা ৬:৩১
শিরোনাম:

চার দফা দাবি আদায়ে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষার্থীরা কাকলি ও মহাখালী প্রধান সড়ক অবরোধ

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, করোনাকালে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের সশরীরে পরীক্ষা গ্রহণ বন্ধ করতে হবে। সেশনজটমুক্ত শিক্ষাবর্ষ নিশ্চিত করতে বিকল্প পদ্ধতিতে মূল্যায়নের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকার নির্ধারিত ৬০ মাসের বেশি বেতন আদায় করা যাবে না। প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ডসই দিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধ্য করা যাবে না।

দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীরা সকাল ১০টা থেকে কাকলি ও মহাখালী প্রধান সড়ক অবরোধ করেন। থেমে থেমে যাত্রীরা হর্ণ বাজিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে। শিক্ষার্থীদের দাবি, অ্যাম্বুলেন্স বা জরুরি যানবাহন পারাপারে আমরা সহায়তা করেছি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে দাবি মানার আশ্বাসে দুপুর ২টায় কর্মসূচি স্থগিত করা হয়।

মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল শিক্ষার্থীর ব্যানারে আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীরা এসকল দাবি জানান।

শিক্ষার্থীরা জানান, সকাল ৮টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাত করতে চাইলে তিনি রাজি হননি এবং প্রশাসন দিয়ে সেখান থেকে আমাদের তাড়িয়ে দেয়া হয়। পরবর্তীতে কাকলি-মহাখালিতে বিক্ষোভ শুরু হলে অধিদপ্তরের একজন প্রতিনিধি এসে আশ্বাস দেন, তবে লিখিত চাইলে তিনি ফিরে যান। সকাল ১১টায় শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল মহাপরিচালকের সঙ্গে আলোচনা বসলেও সুফল মেলেনি।

[৬] তারা বলেন, অধিদপ্তর থেকে দাবি মানা এবং ৮ নভেম্বর লিখিত আকারে নির্দেশনা দেয়ার আশ্বাসে দুপুর ২টায় আন্দোলন স্থগিত করা হয়। তবে নির্ধারিত সময়ে দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।