১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বিকাল ৩:৪৭
শিরোনাম:

অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বিধবা স্ত্রী ও সন্তানদের ৩০ হাজার ঘর বা ‘বীর নিবাস’ নির্মাণ করে দেবে সরকার

অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বিধবা স্ত্রী ও সন্তানদের ৩০ হাজার ঘর বা ‘বীর নিবাস’ নির্মাণ করে দেবে সরকার। দেশের ৬৪টি জেলার সব উপজেলা ও মহানগরে বাস্তবায়িত হবে প্রকল্পটি।

তাদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উপহার হিসেবে বীর নিবাসগুলো দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এতে খরচ হবে ৪ হাজার ১২২ কোটি ৯৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। পুরো অর্থই সরকারি কোষাগার থেকে খরচ করা হবে।

একনেক সভায় এটিসহ ৬ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়। ৬ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৫ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা। এরমধ্যে সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ করবে ৫ হাজার ৫১৯ কোটি ৮৭ লাখ, বিদেশ থেকে ঋণ নেবে ৫৭ কোটি ৫২ লাখ এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪২ কোটি ৭ লাখ টাকা।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় পরিকল্পনা সচিব জয়নুল বারীসহ একনেকের বাকি সদস্যরা ছিলেন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে।

বৈঠক শেষে ব্রিফিং করেন জয়নুল বারী। একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে- রাজশাহী কল্পনা সিনেমা হল থেকে তালাইমারী মোড় পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন প্রকল্প, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প, পিরোজপুর জেলার পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, শরীয়তপুর জেলার জাজিরা ও নড়িয়া উপজেলায় পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা প্রকল্প, এবং কন্সট্রাকশন অব নিউ ১৩২/৩৩ কেভি অ্যান্ড ৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশন আন্ডার ডিপিডিসি প্রকল্প।