৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১০:৪৭
শিরোনাম:

জুলাই-আগস্টে পুনরায় টিকা রপ্তানি শুরু করতে পারে সেরাম, বাংলাদেশসহ প্রতিবেশীদের দেওয়া হবে অগ্রাধিকার

রপ্তানি যদি পুরোদমে সম্ভব নাও হয় তাহলে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের মতো যেসব প্রতিবেশী টিকা কিনেছিলো, অন্তত তাদের পাওনা অংশটুকু পাঠানো হতে পারে। ভারতের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে ভুটানের যে টিকা পাওয়ার কথা, সেটিও ওই সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ছাড়া হবে। দ্য প্রিন্ট

বিশেষ এক প্রতিবেদনে দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, ভারতীয় রাষ্ট্রদূতেরা প্রতিবেশী দেশগুলোকে নিয়মিত আশ্বস্ত করছেন, নয়াদিল্লি টিকা সরবরাহ শুরু করতে খুব বেশি আগ্রহী। তবে এখনো মাসখানেক সময় লাগতে পারে বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

বাংলাদেশকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্টজেনেকা উদ্ভাবিত টিকার তিন কোটি ডোজ সরবরাহ করার কথা ছিলো ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের। এর জন্য আগাম অর্থও দেওয়া হয়েছিল তাদের। কিন্তু নিজস্ব চাহিদা মেটানোর কথা বলে গত এপ্রিলে হুট করেই টিকা রফতানি বন্ধ করে দেয় ভারত। রপ্তানি বন্ধের জন্য কেন্দ্র সরকারের নির্দেশনার কথা জানায় সেরাম। প্রতি মাসে বাংলাদেশকে ৫০ লাখ টিকা সরবরাহের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ৭০ লাখ ডোজ পাঠিয়েছে সেরাম। বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। তবে বৈঠক শেষে কোনো পক্ষ কিছুই জানায়নি।