নিজস্ব প্রতিবেদক: পেটে বাচ্চা ধারন নাকরেও হলেন বাচ্চার মা স্বামীর সাথে প্রতারণা। নওগাঁ জেলার আত্রাই থানার হাট কালু পাড়া ইউনিয়নের বান্দাই খাড়া গ্রামের ছানোয়ার হোসেনের স্ত্রী দিলরুবা (রিক্তা) স্বামীর সাথে এমন প্রতারণা করে অন্যের বাচ্চা নিয়ে ধানমন্ডি পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাঃজয়শ্রী সাহার সহযোগিতায় হলেন বাচ্চার মা।রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যাক্তি জানান আমার কাছে দীর্ঘদিন যাবত বাচ্চার জন্য অনেক বার অনুরোধ করছে এবং আমাকে টাকার আফার করেছে কিন্তু আমি তার প্রস্তাবে রাজি না হলে তিনি একটি মাধ্যমে ঢাকার ধানমন্ডি পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাঃজয়শ্রী সাহার সহযোগিতায় বাচ্চা পাবার আসায় সেখানে ভর্তি হয়।গত ০৫/০২/২০২২ ইং তারিখে তার বাচ্চা নর্মাল ভাবে হয়।
এবং তারা ফেডবুকে রিক্তার আগের পক্ষের ছেলে বাচ্চার ছবি দিয়ে স্ট্যাটাস দেয়। এখবর শোনার পর আত্মীয় স্বজনেরা যারা জানে তার পেটে বাচ্চা কনসেপ্ট করেনাই অথচ কি ভাবে বাচ্চার মা হলো এক পর্যায়ে রিক্তার এক নিকট আত্তিয় সাংবাদিক কে বিষয়টি অবগত করেন। সাংবাদিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য বেরিয়ে পড়ে। রিক্তার কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান আমি আমার সংশার টিকানোর জন্য এই কাজ করেছি। ডাঃম্যাডাম কে বলুন আপনারা কিছু বলবেন না যদি সাংবাদিক বাঁধা দেয় তাহলে আমার সংসার ভেঙে যাবে এই বলে নানান ভাবে অনুরোধ করতে থাকে এই দিকে ডাঃজয়শ্রী সাহাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান এই প্রেসেন্টের কনো বাচ্চা হয়নি, ব্যাক পেন নিয় এই রুগী ৫১২ নং কেবিনে ভর্তি আছে। সাংবাদিক আইন বহির্ভূত কাজের জন্য নিউজ প্রকাশ করার কথা বল্লে তিনি উল্টো সাংবাদিকের নামে ধানমন্ডি থানায় কম্পিলিন করনে এবং রুগী কে রিলিজ দেয়।
রিক্তা বাচ্চা নিয়ে মোহাম্মদ পুর আল মানার হাসপাতালে ৯ তারিখে এনআইসিইউ তে ভর্তি করে ১১ তারিখে রিক্তার স্বামী ছানোয়ার কে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান পুপলার হাসপাতালে ডাঃজয়শ্রী সাহার কাছে ভর্তি থেকে বাচ্চা হয়েছে তারা ভালোনা বলে মন্তব্য করেন। এদিকে ছানোয়ার সাহেব নিজেও যানেনা অন্যের বাচ্চাকে তার স্ত্রী নিজের বাচ্চা বানিয়ে সন্তান পরিচয় দিয়ে চলছে।
এ বিষয়ে ডা, জয়শ্রীর সঙ্গে যোগোযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করে ব্যস্ততা দেখিয়ে এড়িয়ে যান। এ ধরনের অারো বেশকিছু অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দেশের দুর দুরান্ত থেকে অাসা নি:সন্তান দম্পতিদের তিনি নবজাতক সরবরাহ করে থাকেন।