২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বিকাল ৫:২০
শিরোনাম:

গজারিয়া পাইলট মডেল সরকারি বিদ্যালয়ের অপরিচ্ছন্ন শৌচাগার–স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ছাত্রছাত্রীরা–

গজারিয়া প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার সুনামধন্য গজারিয়া সরকারি পাইলট মডেল হাই স্কুলের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শৌচাগার।
দুটি ভবনের প্রায় ৮ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে শুধু ছাত্রীরাই এই শৌচাগাটি ব্যবহার করে থাকে।
একাধিক অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের অভিযোগ দীর্ঘ সময় থেকে এ শৌচাগারটি নোংরা ও অপরিষ্কার অবস্থায় ব্যবহার করায়  বিভিন্ন রোগ জীবাণুর সংক্রমনের আশঙ্কা থেকে যায়, এবং অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা অসুস্থতার শিকার হন । পরিচ্ছন্নতা কর্মী থাকা সত্ত্বেও প্রধান শিক্ষক ও দায়িত্বে থাকা কর্তাদের বহুবার পরিষ্কার করার জন্য মৌখিক ভাবে জানানো হয়েছে।
কিন্তু জনবল থাকা সত্ত্বে ও  যথাযথ কর্তৃপক্ষ সরকারি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় কোন প্রকার পরিষ্কার এর উদ্যোগ গ্রহণ করেননি এমনটি জানায় ছাত্রছাত্রীরা।
এ বিষয়ে অপরিষ্কার শৌচাগারের ছবি ধারণ করতে গেলে গণমধ্যের কর্মীদের বাধার মুখে পড়তে হয়।
প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্তা প্রধান শিক্ষক আখতারুজ্জামান বিপুল জানান আমরা বিদ্যালয়ের শৌচাগাটি পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করি। তৎক্ষণাৎ বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্ন কর্মী কে  ডেকে পরিষ্কারের কথা জিজ্ঞাসা করলে কোন প্রকার উত্তর দিতে পারেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার জানান জনবল থাকা সত্ত্বেও কেন বিদ্যালয়ের শৌচাগার গুলো অপরিষ্কার তা আমি প্রধান শিক্ষককে অবগত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেব।