২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১১:০৮
শিরোনাম:

রূপপুর বালিশকাণ্ডে প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দুদক

বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের মুখপাত্র প্রণব কুমার ভট্টাচার্য গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- পাবনা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী (বর্তমানে রিজার্ভ, সেগুনবাগিচা) মাসুদুল আলম, তিন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী তাহাজ্জুদ হোসেন, আহমেদ সাজ্জাদ খান ও মোস্তফা কামাল, উপসহকারী প্রকৌশলী আবু সাইদ, জাহিদুল হক, শফিকুল ইসলাম ও রওশন আলী, সহকারী প্রকৌশলী সুমন কুমার নন্দী, মোর্শেদ তারেক ও আমিনুল ইসলাম এবং দুই ঠিকাদার সাজিন কনস্ট্রাকশনের মালিক শাহাদাত হোসেন ও মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশনের মালিক আসিফ হোসেন।

এর আগে পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিভিন্ন ভবনের জন্য বিছানা-বালিশ ও আসবাবপত্র কেনায় দুর্নীতির অভিযোগে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ৭ প্রকৌশলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ৬ নভেম্বর সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে কয়েক দফায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

মাসুদুল আলম ছাড়া বাকিরা হলেন গণপূর্ত বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. তারেক, মো. তাহাজ্জুদ হোসেন ও মোস্তফা কামাল, উপ সহকারী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান, মো. আবু সাঈদ ও মো. ফজলে হক। ৩ নভেম্বর গণপূর্তের ৩৩ প্রকৌশলীকে তলবি নোটিশ পাঠান দুদক উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন। এরই অংশ হিসেবে বুধবার ৭ প্রকৌশলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলো।
এ ছাড়া ৭ নভেম্বর ৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তারা হলেন উপ সহকারী প্রকৌশলী মো. শফিকুল আলম, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আহমেদ সাজ্জাদ খান, উপ সহকারী প্রকৌশলী সুমন কুমার নন্দী, মো. শাহীন উদ্দিন, সহকারী প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম, উপ সহকারী প্রকৌশলী জাহিদুল করিম ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ কে এম জিল্লুর রহমান। এরপর আগামী ১১, ১২ ও ১৩ নভেম্বর পর্যায়ক্রমে বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে হাজির হতে বলা হয়েছে।